ওয়েস্ট ডিকম্পোজার(Waste Decomposer)
ভারতের উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদে অবস্থিত ন্যাশনাল সেন্টার অফ অরগানিক ফার্মিং
হতে প্রস্তুত Waste
Decomposer কিছু উপকারী ব্যকটেরিয়ার সমন্বয়ে
তৈরি করা হয়েছে। এই বস্তুটি একাধারে জীবাণুনাশক, জৈব উপায়ে ফসল পরিচর্যার উপাদান এবং
মাটির স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধারে ও কম্পোস্ট সার তৈরির জন্য ব্যবহার করা যায়।
Waste Decomposer এর বিশেষ বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
(১) সহজ ও বিশ্বস্ত।
(২) ৫ দিনের মধ্যেই ব্যবহার উপযোগী।
(৩) ৩ বছর কার্যকরী জীবনকাল ।
(৪) সব ধরনের ফসলে ব্যবহার করা যায় ।
(৫) ৩০ গ্রামের ১ বোতল থেকে ১ জন চাষী প্রতি বছর ১ লক্ষ টনেরও বেশি জৈব সার
প্রস্তুত করতে সক্ষম ।
পরিমাণ/সংখ্যা বৃদ্ধির পদ্ধতিঃ
Waste Decomposer এর একটি ছোট বোতল হতে খুব সহজেই এর পরিমাণ বাড়িয়ে নিতে পারেন-
(১) প্রথমে ২ কেজি গুড় নিয়ে প্লাস্টিকের ড্রামের মধ্যে ২০০ লিটার পানির সাথে
ভালোভাবে মিশাতে হবে।
(২) এরপর Waste
Decomposer এর একটা বোতল নিয়ে পুরোটা গুড়ের মিশ্রণের
সাথে মিশিয়ে দিতে হবে ।
(৩) ভালভাবে মেশানোর জন্য কাঠের লাটি ব্যবহার করা যেতে পারে ।
(৪) তারপর ড্রামের মুখ কাগজ বা কার্ডবোর্ড দিয়ে ঢেকে দিতে হবে ।
(৫) মনে রাখা দরকার প্রতিদিন ১-২ বার ড্রামের মিশ্রণকে নাড়িয়ে দিতে হবে ।
(৬) ৫ দিন পর ড্রামের মিশ্রণ মাখনের মত হয়ে যাবে ।
চাষী ভাইয়েরা এইভাবে এই মিশ্রণ থেকে বারে বারেই Waste Decomposer এর দ্রবণ তৈরি করে নিতে পারেন। এজন্য প্রথমে তৈরি ২০০ লিটার
থেকে মাত্র ২০ লিটার নিয়ে আরো ২ কেজি গুড় ও ২০০ লিটার নতুন পানি মিশিয়ে নিতে হবে। এভাবে
৭ দিনের মদ্যে আবার Waste
Decomposer তৈরি হয়ে যাবে।
ওয়েস্ট ডিকম্পোজার দিয়ে কম্পোস্ট তৈরির সহজ পদ্ধতিঃ
এই পদ্ধতিটি অত্যান্ত সহজ ও সাশ্রয়ী। এজন্য কোন কাঠামো বা গর্ত, কোন কিছুরই
প্রয়োজন নেই।
(১) প্রথমে আনুমানিক প্রায় ১ টন জৈব বর্জ্য যেমন কৃষি জমি বা রান্না ঘরের অবশিষ্ট,
গোবর ইত্যাদি মিশিয়ে ৭-৮ ইঞ্চি স্তর করে মাটির উপরে রাখতে হবে ।
(২) এরপর ড্রামে তৈরি Waste
Decomposer দ্রবণ দিয়ে এই বর্জ্যকে ভালোভাবে
ভিজিয়ে দিতে হবে ।
(৩) আবার এর উপরে ১৮-২০ ইঞ্চির আরেকটি স্তর বানিয়ে একইভাবে Waste Decomposer দিয়ে ভিজিয়ে দিতে হবে।
(৪) প্রতি ৭ দিন পর পর এই স্তরগুলোকে উলতে দিতে হবে এবং আর Waste Decomposer দ্রবণ প্রতিবার উলটে দেয়ার সময় দিতে হবে ।
(৫) কম্পোস্ট তৈরির এই প্রক্রিয়ায় ৬০% আদ্রতা বজায় রাখতে হবে। আদ্রতা কমে আরো
Waste Decomposer মেশাতে হবে।
(৬) ৩০-৪০ দিনে এভাবে কম্পোস্ট সার তৈরি হয়ে যাবে ।
Waste Decomposer ব্যবহারঃ
(১) রোগ-পোকা দমনেঃ
Waste Decomposer এর দ্রবণ ১ঃ৩ অনুপাতে পানির সাথে মিশিয়ে ফসলএ স্প্রে করলে রোগ-পোকার
আক্রমণ কমে যায় ।
(২) মাঠের অবশিষ্ট হতে কম্পোস্টঃ
ফসল কাটার পরে যে যে অবশেষ মাঠে পড়ে থাকে তা পানি দিয়ে ভালো করে ভিজিয়ে Waste Decomposer এর মিশ্রণ স্প্রে করে কিছুদিন এমনি ফেলে রাখতে হবে। যেসব এলাকায় পানি অভাব
সে সমত এলাকায় ফসলের অবশেষের উপর পানি ছিটা দিয়ে রাখলেই চলবে। যখন চাষের জন্য মাঠে
সেচ দেয়া হবে তখন থেকে পচন শুরু হয়ে যাবে। এভাবে ফসলের অবশেষ হতে কম্পোস্ট বানাতে Waste Decomposer এর ২০০ লিটার দ্রবণ ১ একর জমির জন্য ব্যবহার করা যায়।
(৩) ড্রিপ ইরিগেশনে ব্যবহারঃ
মাটির স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধারে এবং জীবাণুসাররুপেও ফসলে Waste Decomposer ব্যবহার করা যায়। সেক্ষেত্রে ডিপ সেটের পানির সাথে Waste Decomposer এর দ্রবণ সরাসরি মিশিয়ে নিতে হবে। ১ একরের জন্য ২০০ লিটার
Waste Decomposer মিশ্রণ যথেষ্ট।
(৪) বীজ শোধনঃ
যেকোন ধরনের বীজে Waste
Decomposer দ্রবণ দিয়ে স্প্রে করে বীজ শোঢন করা
যায়। এরপর বীজগুলোকে ছায়াতে ৩০ মিনিট শুকিয়ে নিতে হবে। এরপর ঐ বীজ বপনের জন্য প্রস্তুত
হয়ে যাবে।
সারাদেশে কুরিয়ারে আমাদের পণ্য পাঠানো হয়। অগ্রিম মূ্ল্য পরিশোধ করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। কন্ডিশনে নিতে হলে অর্ধেক মূল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে।
কৃষিবিদ
মোঃ জিয়াউল হুদা
মানিকগঞ্জ,
ঢাকা
ফেসবুক
পেজ: Advanced Agriculture
ইউটিউব: KBD ENGR ZIAUL HUDA
Email:
advancedagriculturebd@gmail.com
Advanced
Agriculture এর পক্ষ থেকে সবাইকে আন্তরিক
শুভেচ্ছা। আপনার মাঠকৃষি ও ছাদকৃষির জন্য আমাদের কৃষি পণ্যসমূহঃ
১)
সীডলিং ট্রে - (১২০ গ্রাম-৭২/১০৫/১২৮ সেল)
২)
ট্রান্সপ্লান্টিং/জার্মিনেটিং/হাইড্রোপনিক ট্রে –
৫৮ সেঃমিঃ * ২৮ সেঃমি * ৩ সেঃমি, ৪৭৫ গ্রাম
৩)
মালচিং ফিল্ম- ২৫ মাইক্রন, ৪ ফুট প্রশস্থ-৫০০মিঃ, ৩ ফুট প্রশস্থ-৬০০ মিটার
৪)
কোকোপিট ব্লক-৪.৫ কেজি
৫)
লুস কোকোপিট
৬)
কোকো গ্রোয়িং স্টিক ২৪/৩২/৩৮ ইঞ্চি
৭)
কোকো ওয়াল হ্যাঙ্গিং বাস্কেট
৮)
হাড়ের গুড়া/শিংকুচি
৯)
ভার্মিকম্পোস্ট
১০)
মাচার জাল (৮ হাত*৫৫ হাত-১২ ইঞ্চি গ্যাপ)
১১)
কাটিং এইড রুট হরমোন- শিকড় গজানোর জাদুকরী হরমোন
১২)
মারগোসা-নিমতেল- ৩০০০ পিপিএম এজাডিরেকটিন)
১৩)
বাম্পার-ফুল-ফল ঝরা বন্ধ করে
১৪)
বুস্টার ১/২/৩/৪- স্ত্রী ফুল বৃদ্ধি করে ফসলের ফলন বাড়াইয়
১৫)
লিবিনল- বৃদ্ধিকারক জৈব নিয়ন্ত্রক
১৬)
ট্রাপ- সাদামাছি, থ্রিপস ও শোষক পোকা সমনে কার্যকরী জৈব কিটনাশক
১৭)
মাইটেন্ড ইমপ্রোভড- লালমাকড় দমনে কার্যকরী কীটনাশক
১৮)
অরগাভিটা রোজ -গোলাপের সার্বিক পুষ্টি সমাধান
১৯)
ট্রাইকোডার্মা ভিরিডি (প্যান্থার টি.ভি) ও প্যান্থার পি.এফ (ছত্রাক ও
ব্যাকটেরিয়াঘটিত রোগ দমনকারী)
২০)
সুধা জার্মিনেইড- বীজ সতেজীকরণ ও শোধনের জৈব সমাধান
২১)
থান্ডারস- ব্লাস্ট ও অন্যান্য ছত্রাকঘটিত রোগ দমনে কার্যকরী জৈব সমাধান ও
লিবমাইসিন-ফসলের অরগানিক এন্টিবায়োটিক
২২)
সাফ ছত্রাকনাশক
২৩)
ওয়েস্ট ডিকম্পোজার
২৪)
ফ্ল্যাশ-উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন অনুখাদ্য সমাহার
২৫) কাকা- কীটপতঙ্গ এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে, উদ্ভিদ বৃদ্ধিতে সাহায্য করর
২৬)
সুপার সোনাটা- অত্যন্ত কার্যকরী প্রাকৃতিক অ্যামিনো অ্যাসিড এবং
ভিটামিনের সংমিশ্রণ
২৭)
মোবোমিন-সবজি ও ফলের বাম্পার ফলনের নিউট্রিশন সাপোর্ট
২৮)
কেমাইট-জৈব মাকড়নাশক
২৯)
বায়োক্লিন- সবজি ও ফলের ছাতরা পোকা বা মিলিবাগ ও সাদামাছি পোকা দমন করে
৩০)
বায়োট্রিন-থ্রিপস, জাব পোকা, পাতা সুড়ঙ্গকারী পোকা, ধানের কারেন্ট পোকা দমন করে
৩১)
বায়োশিল্ড-জৈব ছত্রাকনাশক
৩২)
বায়ো-চমক-ধানের মাজরা পোকা ও বাদামী গাছ ফড়িং, বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা দমনে
কার্যকরী
৩৩)
বায়ো-এনভির - মোজাইক ভাইরাস, ইয়েলো ভেইন মোজাইক ভাইরাস, লিফ কার্ল ভাইরাস,
পিভিওয়াই ভাইরাস দমনে কার্যকরী
৩৪)
বায়ো-এলিন-জৈব ব্যাকটেরিয়ানাশক
৩৫)
বায়ো-ভাইরন-জৈব ভাইরাসনাশক
৩৬)
বায়োবিটিকে- ছিদ্রকারী পোকা দমনের কীটনাশক
৩৭)
বায়োডার্মা পাউডার/সলিড (ট্রাইকোডার্মা হারজিয়ানাম)
৩৮)
কিউ-ফেরো/বিএসএফবি/স্পোডো-লিউর ফেরোমন টোপ
৩৯)
বলবান-পিজিআর
৪০)
চিলেটেড জিংক
৪১)
সলবোর বোরন
৪২)
হলুদ/নীল/সাদা স্টিকি ট্র্যাপ
৪৩)
ম্যাঙ্গো/ব্যানানা ফ্রুট ব্যাগ
৪৪)
সবজি, তরমুজ ও পেঁপেঁর হাইব্রিড বীজ
সারাদেশে কুরিয়ারে আমাদের পণ্য পাঠানো হয়। অগ্রিম মূ্ল্য
পরিশোধ করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। কন্ডিশনে নিতে হলে অর্ধেক মূল্য অগ্রিম
পরিশোধ করতে হবে।
কৃষিবিদ
মোঃ জিয়াউল হুদা
মানিকগঞ্জ,
ঢাকা
ফেসবুক
পেজ: Advanced Agriculture
ইউটিউব: KBD ENGR ZIAUL HUDA
Email:
advancedagriculturebd@gmail.com
লগইন করুন Or নিবন্ধন করুনবিক্রেতার কাছে আপনার প্রশ্ন জমা দিতে
কেউ এখনো বিক্রেতাদের জিজ্ঞাসা করিনি